‘ব্যতীক্রম কায়দায় তীক্ষè ষড়যন্ত্রে ভারত’
ইঞ্জিনিয়ার মীর্জা শ. হাসান :: দীর্ঘ সময় যাবৎ বাংলাদেশের উপরে এক অস্থায়ী মৃত্যূ খেলায় মেতেছিলো প্রতিবেশী দেশ ভারত। এমন লজ্জাহীন নিদারুন নিবোর্ধের মতো নোংরা রাজনীতি ভারতের অতীত ইতিহাসেও খুঁজে পাওয়া যায় না। হয়তো বিমাতাও তার সৎসন্তানকে এমন নোংরা ব্যবহার করে না। কতো প্রকার ছলনা যে প্রয়োগ করেছে এদেশের উপড় তা আগামীর প্রযন্মরাও হয়তো শিউরে উঠবে।
শিক্ষা ব্যবস্থা নষ্ট করার প্রয়াস, সরকারী-বেসরকারী দফতর ধ্বংস্ব করার নীতি, বিচার ব্যবস্থা- চিকিৎস্বা মূল্যবোধ নষ্ট করার প্রত্যাশাতেও ক্ষান্ত হলোনা। দেশে প্রবেশ করালো অগনিত ভারতীয় নাগরিক; তারা পেলো উচ্চ-মধ্য পদের চাকরী; নামকরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো ভরে গেলো মাদক আর ক্ষুনের লাল রক্তে; গুমের রাজ্যে পরিনত করেও তারা শান্ত হরো না। মুছে ফেলতো চাইলো দেশের নামটাও .. ..! সব হলো ব্যর্থ।
তবে এখনো দেশের ভেতরে লুকিয়ে আছে অগনিত ভারতের অনুসারীরা; তারা চুপ করে লেজ গুটিয়ে আছে। আবারও ছোবল মারার মিথ্যে স্বপ্নে ঘুমিয়ে আছে। মামলা বাণিজ্যে যে পুলিশ সদস্যরা দিনরাত্র লক্ষ টাকা আয় করতো, যাদের বউরা স্বর্ণমাখা জামা পড়তো তাদের কপালে হুট করে ভাটা পড়েছে। এরা বরাবরই ভারতের এজেন্ট।
ভারত পূর্ব হতেই মাতালের মতো তাদের মিডিয়াকে অসৎ ভাবে ব্যবহার করেছে, এখনও করছে। তারা এবার অভিনব ভাবে দেশের পেছনে ষড়যন্ত্রে লেগেছে। তারা একটি সিনেমা সাময়িক সময়ে রিলিজ করেছে, এখানে খেলনা হিসেবে ব্যবহার করেছে সেই তাসলিমা নাসরিনকে। তারা ছরে-কৌশলে তাসলিমা নাসরিনকে একটা দৃশ্যমান চরিত্রে আনতে চায়। তাসের ট্রাম্প হিসেবে তাকে ব্যববহার করতে চায়। বিশ^কে বোঝাতে চাচ্ছে, তাসলিমার উপড় অনায় করেছে বাংলাদেশ, তার নাগরিকত্ব বন্ধ করা হয়েছে। ভারত সে সিনেমাকে ইউনেসকো কে ইঙ্গিত করে প্রায় একপ্রকার তৈল মেখে গল্প রচনা করেছে।
একমাত্র রান করতো ব্যাটসম্যান সৈরাচার শেখ হাসিনা, যাকে হারিয়ে ফেলেছে। একে একে হারালো যারা সারা মাঠে দৌড়ে ভারতের জন্য রান সংগ্রহ করতো, বড়ো বড়ো এম.পি. মিনিষ্টার আর এ.সি., ডি.সি., এস.পি. এখন কে রান করবে? যারা সাদা কাগজে গরুর রচনা লিখতে পারতো না তারা হয়েছিলো প্রফেসর, প্রধান শিক্ষক, বিসিএস কেডার, যারা যেকোন মূল্যে ভারতের জন্য জান দিতে বাধ্য ছিলো। তারাও নিশ্চুপ। গতো প্রায় চেীদ্দ বছরে যতো ইনভেষ্ট করেছে সব উলুবনে গেলো। তাই এখন একটা প্লেয়ার দরকার।
হাস্যকর বটে, এবার তামলিমা নাসরিনকে তারা ভেবে বসে আছে। পৃথিবীতে একপ্রকার সহানুভূতি আদায় করতে চায় যেনো কোন রকমে তাকে বাংলাদেশে আবারও প্রবেশ করানো যায়। যদি সফল হয় অটোমেটিক তার পক্ষ্যে-বিপক্ষে মতামত আসবে, আর এই সুযোগে হাজারো দালাল তাকে ঘিরে একটা দল পাকাবে। কিন্তু আশা করি তাদের এ মিথ্যে এবং কুচিন্তা কোন ভাবেই সাফল্য পাবে না। কেননা, সৃষ্টির নিয়মেই সারা পৃথিবীতে পচে গেছে তারা। নিতান্তই গন্ডারের চামরার ব্যবসাযা করে বিশে^র কোনে কোনে লুকিয়ে খাকা বৃদ্ধি দিয়ে বিশাল ময়দান হাসিল করা যায় না। তারা একপ্রকার টেরোলিষ্ট, মানবতা বিরোধী নীতি মূল্যবোধ বিরোধী নেতা।
সাংবাদিকতা যেমন হতে হবে সরকার কর্তৃক বিশেস ক্ষমতা প্রপ্ত। সাংবাদিক চোখের সামনে যা পাবে লিখবেই, তাতে প্রভাবশালীর বাঁধা আসা মানে একজন শহীদদের ইজ্জতে আঘাত হানা। আর যোগ্যতা অনুসারে সঠিক ভাবে স্কুলের শিক্ষিকা-শিক্ষক নিয়োগ না দিলে সে ক্লাসে এসে নোংরা নাচ দেবে পরবতী ভবিষৎ হবে মেরুদন্ডহীন। এখনই সময় নিয়োগ বাণিজ্য বন্ধ করে, স্বজনপ্রীতি বন্ধ করে, কন্টাক জব রক্ষিতা না করে ফুটন্ত পানির মতো দেশ যে জীবানু মুক্ত করতে হবে। এটিই মণিদন্ড, যদিও এখন নীতি কথা বলা আর উলুবণে কালক্ষেপন একই কথা। সাংবাদিক ডিটট্রিবিউশান ও তথ্য ব্যাপারে প্রেস ক্লাব বিশেস ভূমিকা রাখতে হবে। আত্ম তৃপ্তিতে চেয়ার দখল না করে নিজের ঘরের মা-বাবার মতো দেশকে ভারোবাসার সুস্থ মস্তিষ্ক গঠনে আত্ম বিশ^াসী হতে হবে। কে কোন দায়িত্ব পেলে সারা বিশে^ এদেশ উজ¦ল নক্ষত্র হবে তা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে প্রশ্ন করা প্রয়োজন। দক্ষ-সাবলীল-স্মার্ট-পরোপকারী-আত্ম নিয়োজিত ব্যাক্তিত্ব খুঁজে বের করতে হবে। অন্তত নিজেকে প্রতারিত না করলেই সঠিক উত্তর দেখা দেবে। শেষ বলতে চাই, সু-শিক্ষা যদি জাতির মেরুদন্ড হয়, শিক্ষক যদি জাতির বিবেক হয় তাহলে সাংবাদিক দেশের পতাকা বাহক নেতা। সে কোর পারমিশানের তুয়াক্কা করে না, সে কোন দলের রাজনীতিবিদ নয় বরং মাণচিত্র অলংকারক ।
সৎ যোগ্য দেশপ্রেমিক প্রসাশন গঠনে কিছু অংশ সাংবাদিক থেকে নেয়া প্রয়োজন বোধ করি। বিশেষ করে সিআইডি অংশে এবং অর্থনৈকিত গবেষনা ক্ষাতে । সঠিক ও সুস্থ্যভাবে দেশের অগ্রগতি এগিয়ে নিয়ে যেতে সৎ সাংবাদিত ও শিক্ষকদের অগ্রনী ভ’মিকা রাথতে হবে যার বিকল্প কোন পথ নাই। যারা গতো পনেরো বছর যাবৎ নির্যাতিত, পরিবারহারা তাদের সঠিক মর্যাদা দিতে হবে, দেশের পতাকা হাতে হাত ধরে নতূণ সূর্য আলোয় ধরতে হবে। পুরাতন সাজানো আবর্জনা পরিষ্কার করতে হবে। তাহলে একটি ভারত কেন হাজারো দুর্যোগ আসলেও বাংলাদেশ হবে উন্নতমম শীর।
প্রকৃত সাংবাদিক, জুলুমের স্বীকার অতীতের আর্মি সদস্য যারা অনেক নির্যাতনের পরেও র-এজেন্টের সামনে মাথা নত করেনি তাদের নিয়ে প্রসাশন বাহিনী গঠন আবশ্যক।
হাজারো মূর্খ সদস্য লুকিয়ে আছে দেশের সরকারী দপ্তরের আনাচে কানাচে। যারা বিভিন্ন এম.পি. বা কর্মকর্তাদের টাকা দিয়ে বা রাত্রি যাপনের মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় যোগদান করেছে আর ঝরে গেছে আসল ক্যান্ডিডেট। এরা কোনদিন দেশ এগিয়ে নিতে পারবে না। যারা বোঝেনা ইকোনমিক্স, রিসোর্স, ম্যানেজমেন্ট বা পলিটিস্ক তারাই এখনো নানান দপ্তরে টেবিলে বসে আছে।
ইঞ্জিনিয়ার মীর্জা শ. হাসান
বি.এসসি সিভিল; এল.এল.বি; ই.এম.বি.এ (প্রজেক্ট)
গেষ্ট লেকচালার: এইচ.আর.এম; ব্যসিক ল.; ম্যাথ; (অনার্স-মাস্টার্স)
মোবাইল: (+৮৮)০১৭৭-১৭৪-৩৩-১৭.
ইঞ্জিনিয়ার মীর্জা শ. হাসান :: দীর্ঘ সময় যাবৎ
বাংলাদেশের উপড়ে এক অস্থায়ী মৃত্যূ খেলায় মেতেছিলো প্রতিবেশী দেশ ভারত। এমন লজ্জাহীন নিদারুন নিবোর্ধের মতো নোংরা রাজনীতি ভারতের অতীত ইতিহাসেও খুঁজে পাওয়া যায় না। হয়তো বিমাতাও তার সৎসন্তানকে এমন নোংরা ব্যবহার করে না। কতো প্রকার ছলনা যে প্রয়োগ করেছে এদেশের উপড় তা আগামীর প্রযন্মরাও হয়তো শিউরে উঠবে।
শিক্ষা ব্যবস্থা নষ্ট করার প্রয়াস, সরকারী-বেসরকারী দফতর ধ্বংস্ব করার নীতি, বিচার ব্যবস্থা- চিকিৎস্বা মূল্যবোধ নষ্ট করার প্রত্যাশাতেও ক্ষান্ত হলোনা। দেশে প্রবেশ করালো অগনিত ভারতীয় নাগরিক; তারা পেলো উচ্চ-মধ্য পদের চাকরী; নামকরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো ভরে গেলো মাদক আর ক্ষুনের লাল রক্তে; গুমের রাজ্যে পরিনত করেও তারা শান্ত হরো না। মুছে ফেলতো চাইলো দেশের নামটাও .. ..! সব হলো ব্যর্থ।
তবে এখনো দেশের ভেতরে লুকিয়ে আছে অগনিত ভারতের অনুসারীরা; তারা চুপ করে লেজ গুটিয়ে আছে। আবারও ছোবল মারার মিথ্যে স্বপ্নে ঘুমিয়ে আছে। মামলা বাণিজ্যে যে পুলিশ সদস্যরা দিনরাত্র লক্ষ টাকা আয় করতো, যাদের বউরা স্বর্ণমাখা জামা পড়তো তাদের কপালে হুট করে ভাটা পড়েছে। এরা বরাবরই ভারতের এজেন্ট।
ভারত পূর্ব হতেই মাতালের মতো তাদের মিডিয়াকে অসৎ ভাবে ব্যবহার করেছে, এখনও করছে। তারা এবার অভিনব ভাবে দেশের পেছনে ষড়যন্ত্রে লেগেছে। তারা একটি সিনেমা সাময়িক সময়ে রিলিজ করেছে, এখানে খেলনা হিসেবে ব্যবহার করেছে সেই তাসলিমা নাসরিনকে। তারা ছরে-কৌশলে তাসলিমা নাসরিনকে একটা দৃশ্যমান চরিত্রে আনতে চায়। তাসের ট্রাম্প হিসেবে তাকে ব্যববহার করতে চায়। বিশ^কে বোঝাতে চাচ্ছে, তাসলিমার উপড় অনায় করেছে বাংলাদেশ, তার নাগরিকত্ব বøক করা হয়েছে। ভারত সে সিনেমাকে ইউনেসকো কে ইঙ্গিত করে প্রায় একপ্রকার তৈল মেখে গল্প রচনা করেছে।
একমাত্র রান করতো ব্যাটসম্যান সৈরাচার শেখ হাসিনা, যাকে হারিয়ে ফেলেছে। একে একে হারালো যারা সারা মাঠে দৌড়ে ভারতের জন্য রান সংগ্রহ করতো, বড়ো বড়ো এম.পি. মিনিষ্টার আর এ.সি., ডি.সি., এস.পি. এখন কে রান করবে? যারা সাদা কাগজে গরুর রচনা লিখতে পারতো না তারা হয়েছিলো প্রফেসর, প্রধান শিক্ষক, বিসিএস কেডার, যারা যেকোন মূল্যে ভারতের জন্য জান দিতে বাধ্য ছিলো। তারাও নিশ্চুপ। গতো প্রায় চেীদ্দ বছরে যতো ইনভেষ্ট করেছে সব উলুবনে গেলো। তাই এখন একটা প্লেয়ার দরকার।
হাস্যকর বটে, এবার তামলিমা নাসরিনকে তারা ভেবে বসে আছে। পৃথিবীতে একপ্রকার সহানুভূতি আদায় করতে চায় যেনো কোন রকমে তাকে বাংলাদেশে আবারও প্রবেশ করানো যায়। যদি সফল হয় অটোমেটিক তার পক্ষ্যে-বিপক্ষে মতামত আসবে, আর এই সুযোগে হাজারো দালাল তাকে ঘিরে একটা দল পাকাবে। কিন্তু আশা করি তাদের এ মিথ্যে এবং কুচিন্তা কোন ভাবেই সাফল্য পাবে না। কেননা, সৃষ্টির নিয়মেই সারা পৃথিবীতে পচে গেছে তারা। নিতান্তই গন্ডারের চামরার ব্যবসাযা করে বিশে^র কোনে কোনে লুকিয়ে খাকা বৃদ্ধি দিয়ে বিশাল ময়দান হাসিল করা যায় না। তারা একপ্রকার টেরোলিষ্ট, মানবতা বিরোধী নীতি মূল্যবোধ বিরোধী নেতা।
সাংবাদিকতা যেমন হতে হবে সরকার কর্তৃক বিশেস ক্ষমতা প্রপ্ত। সাংবাদিক চোখের সামনে যা পাবে লিখবেই, তাতে প্রভাবশালীর বাঁধা আসা মানে একজন শহীদদের ইজ্জতে আঘাত হানা। আর যোগ্যতা অনুসারে সঠিক ভাবে স্কুলের শিক্ষিকা-শিক্ষক নিয়োগ না দিলে সে ক্লাসে এসে নোংরা নাচ দেবে পরবতী ভবিষৎ হবে মেরুদন্ডহীন। এখনই সময় নিয়োগ বাণিজ্য বন্ধ করে, স্বজনপ্রীতি বন্ধ করে, কন্টাক জব রক্ষিতা না করে ফুটন্ত পানির মতো দেশ যে জীবানু মুক্ত করতে হবে। এটিই মণিদন্ড, যদিও এখন নীতি কথা বলা আর উলুবণে কালক্ষেপন একই কথা। সাংবাদিক ডিটট্রিবিউশান ও তথ্য ব্যাপারে প্রেস ক্লাব বিশেস ভূমিকা রাখতে হবে। আত্ম তৃপ্তিতে চেয়ার দখল না করে নিজের ঘরের মা-বাবার মতো দেশকে ভারোবাসার সুস্থ মস্তিষ্ক গঠনে আত্ম বিশ^াসী হতে হবে। কে কোন দায়িত্ব পেলে সারা বিশে^ এদেশ উজ¦ল নক্ষত্র হবে তা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে প্রশ্ন করা প্রয়োজন। দক্ষ-সাবলীল-স্মার্ট-পরোপকারী-আত্ম নিয়োজিত ব্যাক্তিত্ব খুঁজে বের করতে হবে। অন্তত নিজেকে প্রতারিত না করলেই সঠিক উত্তর দেখা দেবে। শেষ বলতে চাই, সু-শিক্ষা যদি জাতির মেরুদন্ড হয়, শিক্ষক যদি জাতির বিবেক হয় তাহলে সাংবাদিক দেশের পতাকা বাহক নেতা। সে কোর পারমিশানের তুয়াক্কা করে না, সে কোন দলের রাজনীতিবিদ নয় বরং মাণচিত্র অলংকারক ।
সৎ যোগ্য দেশপ্রেমিক প্রসাশন গঠনে কিছু অংশ সাংবাদিক থেকে নেয়া প্রয়োজন বোধ করি। বিশেষ করে সিআইডি অংশে এবং অর্থনৈকিত গবেষনা ক্ষাতে । সঠিক ও সুস্থ্যভাবে দেশের অগ্রগতি এগিয়ে নিয়ে যেতে সৎ সাংবাদিত ও শিক্ষকদের অগ্রনী ভ’মিকা রাথতে হবে যার বিকল্প কোন পথ নাই। যারা গতো পনেরো বছর যাবৎ নির্যাতিত, পরিবারহারা তাদের সঠিক মর্যাদা দিতে হবে, দেশের পতাকা হাতে হাত ধরে নতূণ সূর্য আলোয় ধরতে হবে। পুরাতন সাজানো আবর্জনা পরিষ্কার করতে হবে। তাহলে একটি ভারত কেন হাজারো দুর্যোগ আসলেও বাংলাদেশ হবে উন্নতমম শীর।
প্রকৃত সাংবাদিক, জুলুমের স্বীকার অতীতের আর্মি সদস্য যারা অনেক নির্যাতনের পরেও র-এজেন্টের সামনে মাথা নত করেনি তাদের নিয়ে প্রসাশন বাহিনী গঠন আবশ্যক।
হাজারো মূর্খ সদস্য লুকিয়ে আছে দেশের সরকারী দপ্তরের আনাচে কানাচে। যারা বিভিন্ন এম.পি. বা কর্মকর্তাদের টাকা দিয়ে বা রাত্রি যাপনের মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় যোগদান করেছে আর ঝরে গেছে আসল ক্যান্ডিডেট। এরা কোনদিন দেশ এগিয়ে নিতে পারবে না।
যারা বোঝেনা ইকোনমিক্স, রিসোর্স, ম্যানেজমেন্ট বা পলিটিস্ক তারাই এখনো নানান দপ্তরে টেবিলে বসে আছে।
ইঞ্জিনিয়ার মীর্জা শ. হাসান
বি.এসসি সিভিল; এল.এল.বি; ই.এম.বি.এ (প্রজেক্ট)
গেষ্ট লেকচালার: এইচ.আর.এম; ব্যসিক ল.; ম্যাথ; (অনার্স-মাস্টার্স)
মোবাইল: (+৮৮)০১৭৭-১৭৪-৩৩-১৭.
সম্পর্কিত সংবাদ
সুন্দরবন উপকুলীয় বাঘবিধবা নারীদের গল্প
আহসান হাবীব সিয়াম, শ্যামনগর :: বিচিত্র কৃষ্টি-কালচারে পরিপূর্ণ এই পৃথিবী। বিচিত্রবিস্তারিত…
স্বাধীনতা যুদ্ধের সঠিক, প্রকৃত ইতিহাস লেখা হয়নি: বদরুদ্দীন উমর
নিউজ ডেস্ক :: ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সঠিক-প্রকৃত ইতিহাস লেখা হয়নি। যেটা লেখা হয়েছেবিস্তারিত…