নারী চরিত্রনির্ভর সিনেমা এখন আর চলে না: বিদ্যা

নিউজ ডেস্ক :: মহামারির পর থেকে নারীকেন্দ্রিক সিনেমা পেতে সমস্যা হচ্ছে। কমেছে নারীকেন্দ্রিক সিনেমার হারও। সম্প্রতি এমনটিই দাবি করেছেন বলিউড অভিনেত্রী বিদ্যা বালান। যাকে একটা সময় একাধিক নারীকেন্দ্রিক সিনেমায় মুখ্য ভূমিকায় দেখা গেছে। হিন্দুস্তান টাইমস সূত্রে জানা গেছে, ইশকিয়া, পা, কাহানি, দ্য ডার্টি পিকচারসহ একাধিক নারীকেন্দ্রিক ছবিতে দাপিয়ে অভিনয় করেছেন বিদ্যা বালান। কেড়েছেন সিনেমাপ্রেমীদের নজর। কিন্তু এবার সেই অভিনেত্রী জানালেন মহামারি এলো এবং তার পর সবটাই নাকি বদলে গেল।
তিনি বলেন, কমেছে নারীকেন্দ্রিক ছবির হার, সেই ছবিতে কাজ পাওয়াও কঠিন হয়ে উঠেছে। যদিও বিগত চার বছরে গাঙ্গুবাই কাঠিয়াওয়াডি, ক্রু, জিগরা ইত্যাদির মতো ছবি হয়েছে। তবু আলিয়া ভাটের জিগরা ছবিটিও সিনেমা হলে তেমন দর্শক টানতে পারেনি। কিন্তু বিদ্যার বিশ্বাস— এই অবস্থা শিগগিরই বদলে যাবে। এই প্রসঙ্গে হিন্দুস্তান টাইমসের এক সাক্ষাৎকারে বিদ্যা বালান বলেন, মহামারির আগে বিষয়টি অনেক সহজ ছিল।
কিন্তু এখন নারীকেন্দ্রিক ছবিতে কাজ পাওয়া একটু কঠিন হয়ে গেছে। তিনি বলেন, আমার মনে হচ্ছে— দুর্ভাগ্যজনক হলেও আমরা কয়েক ধাপ পিছিয়ে গেছি। ২০০৮ সালে আমি যখন ইশকিয়া করি, তখন তেমনভাবে কোনো নারীকেন্দ্রিক ছবি হয়নি— এক ব্ল্যাক ছাড়া। তারপর ধীরে ধীরে ছবিটা বদলাল। বিদ্যা বালান বলেন, নারীকেন্দ্রিক ছবি তৈরি হতে শুরু করে। ভালো ব্যবসাও করছিল ছবিগুলো। কিন্তু এখন আর সহজ নয় বিষয়টা। যদিও আমার বিশ্বাস— এটা একটা ফেজ মাত্র। সময় আজ না হয় কাল বদলে যাবেই।
নারীকেন্দ্রিক যে গল্পগুলো আমরা বলতে চাই আবার বলতে পারব। যদিও বিদ্যা বালান সম্প্রতি আবারও মঞ্জুলিকা হয়ে ভুল ভুলাইয়া ৩ এ ফিরেছেন। বক্স অফিসে সেই ছবিটি চুটিয়ে ব্যবসাও করছে। মুখ্য ভূমিকায় তার সঙ্গে ছিলেন কার্তিক আরিয়ান, মাধুরী দীক্ষিত, তৃপ্তি দিমরি। ১৭তম দিনের ব্যবসার পর আনিস বাজমির ছবিটি বক্স অফিসে ২৩১ কোটি ৪০ লাখ টাকার ব্যবসা করে ফেলেছে।
এবারের ‘মিস ইউনিভার্স’ খেতাব পেলেন ভিক্টোরিয়া
দ্বিতীয় রানার আপ হন নাইজেরিয়ার সিনদিমা আদেতশিনা। প্রথম পাঁচের মধ্যে ছিলেন থাইল্যান্ডের ওপাল সুচাতা চুয়াংশ্রী এবং ভেনেজুয়েলার ইলিয়ানা মার্কেজ। সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বৃহস্পতিবারের প্রিলিমিনারি ইভেন্টে ৩০ জনের সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ করা হয়। এই পর্বে এক বর্ণাঢ্য জাতীয় পোশাক প্রদর্শনী অন্তর্ভুক্ত ছিল। এরপর সেমি-ফাইনালে অংশগ্রহণকারীরা সাঁতারের পোশাকে প্রদর্শনী করেন।
১২ জন চূড়ান্ত পর্বে উন্নীত হয়ে তাদের সন্ধ্যার পোশাকে মঞ্চে পা রাখেন। ১২৫টি দেশকে নিয়ে শুরু হওয়া এ বছরের সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা ঐতিহাসিক মাইল ফলক পার করেছে। ‘মিস ইউনিভার্স’ প্রতিযোগিতার ইতিহাসে এটাই সর্বোচ্চ সংখ্যা। ২০১৮ সালে ৯৪টি দেশ অংশ নিয়েছিল। হিসেবের তালিকায় সেই বছর এখন দ্বিতীয় স্থানে। মারিও লোপেজ় ও অলিভিয়া কুল্পো সঞ্চালিত এই অনুষ্ঠানের লাইভ কমেন্টারি করছিলেন ক্যাট্রিওনা গ্রে ও জ়ুরি হল।
সূত্র :যুগান্তর
সম্পর্কিত সংবাদ

বউ বাইক কনফিউশন
মা বলেছে, “বাইক নিবি? নাকি বউ নিবি?” আমি পড়ে গেলাম কনফিউশনে। কোনটা নেওয়া ভালো হবে!বিস্তারিত…

ইসরায়েলি অভিনেত্রীর সিনেমা নিষিদ্ধ
মুক্তি পেয়েছে হলিউড চলচ্চিত্র ‘স্নো হোয়াইট’। ক্লাসিক রূপকথা অবলম্বনে নির্মিত ডিজনির নতুন ছবি ২১ মার্চবিস্তারিত…