ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য দুরভিসন্ধিমূলক

 

নিউজ ডেস্ক ::  ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের বক্তব্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং উস্কানিমূলক বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। একইসঙ্গে ভারতের এই অবস্থান নিয়ে গভীর উদ্বেগ ও আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি। শনিবার এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।

মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী সেনাবাহিনীকে যুদ্ধের মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য প্রস্তুত থাকতে বলেছেন। এটা তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার বিষয়। কিন্তু তিনি রাশিয়া-ইউক্রেন, ইসরাইল-হামাসের পাশাপাশি বাংলাদেশের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের কথা বলেছেন। যা সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য। বাংলাদেশে কোনো যুদ্ধ পরিস্থিতি নেই। বরং বাংলাদেশ অতি সমপ্রতি দেশের জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে স্বৈরাচার সরকারের পতন ঘটিয়ে গত ১৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে স্বস্তিতে আছে। রাজনাথ সিংয়ের রাশিয়া, ইউক্রেন, ইসরাইল ও হামাসের সঙ্গে সার্বভৌম রাষ্ট্র বাংলাদেশের নাম উল্লেখ করা দুরভিসন্ধিমূলক।

তিনি বলেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে ভারতের কাছ থেকে আমরা সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রত্যাশা করি। এমন কোনো মন্তব্য ভারতের কাছ থেকে আসা উচিত নয়, যা দুই দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরাচার সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর দাবি জানিয়ে মান্না বলেন, আমরা অন্য সব রাষ্ট্রের মতো প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্ব চাই। কিন্তু এই বন্ধুত্বে হতে হবে ন্যায্যতার ভিত্তিতে এবং দুইদেশের জনগণের প্রত্যাশাকে সম্মান জানিয়ে। অন্যথায় শেখ হাসিনার শাসন পরবর্তী নতুন বাংলাদেশ কূটনৈতিকভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করবে এবং ভারতের মনে রাখা উচিত সেই সক্ষমতা আমাদের আছে।dbgsu    ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের বক্তব্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং উস্কানিমূলক বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। একইসঙ্গে ভারতের এই অবস্থান নিয়ে গভীর উদ্বেগ ও আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি। শনিবার এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।

 যুদ্ধের মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য প্রস্তুত থাকতে বলেছেন। এটা তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার বিষয়। কিন্তু তিনি রাশিয়া-ইউক্রেন, ইসরাইল-হামাসের পাশাপাশি বাংলাদেশের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের কথা বলেছেন। যা সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য। বাংলাদেশে কোনো যুদ্ধ পরিস্থিতি নেই। বরং বাংলাদেশ অতি সমপ্রতি দেশের জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে স্বৈরাচার সরকারের পতন ঘটিয়ে গত ১৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে স্বস্তিতে আছে। রাজনাথ সিংয়ের রাশিয়া, ইউক্রেন, ইসরাইল ও হামাসের সঙ্গে সার্বভৌম রাষ্ট্র বাংলাদেশের নাম উল্লেখ করা দুরভিসন্ধিমূলক।

তিনি বলেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে ভারতের কাছ থেকে আমরা সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রত্যাশা করি। এমন কোনো মন্তব্য ভারতের কাছ থেকে আসা উচিত নয়, যা দুই দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরাচার সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর দাবি জানিয়ে মান্না বলেন, আমরা অন্য সব রাষ্ট্রের মতো প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্ব চাই। কিন্তু এই বন্ধুত্বে হতে হবে ন্যায্যতার ভিত্তিতে এবং দুইদেশের জনগণের প্রত্যাশাকে সম্মান জানিয়ে। অন্যথায় শেখ হাসিনার শাসন পরবর্তী নতুন বাংলাদেশ কূটনৈতিকভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করবে এবং ভারতের মনে রাখা উচিত সেই সক্ষমতা আমাদের আছে।

সূত্র : মানবজমিন।






সম্পর্কিত সংবাদ

  • আগের চেয়ে ভালো আছেন খালেদা জিয়া : ব্যক্তিগত চিকিৎসক
  • ব্রহ্মরাজপুর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতের কমিটি গঠন
  • জাতীয় পার্টির ৩৯ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে কেক কাটা ও আলোচনা সভা
  • ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ নতুনভাবে গড়ার দায়িত্ব সবার : মির্জা ফখরুল
  • সৈয়দপুরে বিআরইএল’র বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত 
  • নরেন্দ্র মোদী বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে ভারতের যুদ্ধ দাবি করায় জামায়াতের প্রতিবাদ
  • বিজয় দিবসে বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদের স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধা নিবেদন
  • জাময়াতের প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ এর বিবৃতি