কেশবপুরে মরদেহ কবরস্থানে নিতে হলো নৌকাযোগে

 

সোহেল পারভেজ, কেশবপুর প্রতিনিধি :: বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে গ্রাম্য রাস্তাঘাট,বসত বাড়ি,উঠান, কবরস্থান। মানুষ মারা গেলেও দাফন করার জায়গা নেই বললেই চলে। উঁচু স্থান পর্যন্ত পৌঁছে গেছে বন্যার পানি।

বন্যা প্লাবিত এলাকা হয় মানুষ মারা যাওয়ার পর নৌকায় করে মরদেহ নিয়ে যেতে হচ্ছে কবরস্থানে দাফন করার জন্য। এমনটি ঘটেছে যশোরের কেশবপুর উপজেলার মধ্যকুল গ্রামে। গ্রামটির উত্তরপাড়া এলাকায়।

গত বৃহস্পতিবার দুপুরে কেশবপুর সদর ইউনিয়নের মধ্যকুল গ্রামের উত্তরপাড়া এলাকার সিরাজুল ইসলাম (৫২) গত বুধবার রাতে এশার নামাজ পড়ার পর মারা যান(ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

এলাকাবাসী জানায়, গ্রামটি বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়ে রাস্তাঘাট তলিয়ে গেছে। যে কারণে ওই ব্যক্তির মরদেহ বাড়ি থেকে নৌকায় করে দূরের কবরস্থানে নেওয়া হয়। নিজেদের কবরস্থানটি কন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে। সে কারণে পাশের অন্য একটি উঁচু স্থানে তাকে দাফন করা হয়।

মৃত ব্যক্তির স্ত্রী ফতেমা খাতুন বলেন, এশার নামাজের পর তার স্বামী কলেমা পড়তে পড়তে অসুস্থ অনুভব করে মারা যান।

স্থানীয় চেয়ারম্যান আলাউদ্দীন বলেন, আমরা এখন পানিবন্দী আছি। বন্যার পানিতে কেশবপুর শহর সহ আমার ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থান বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে।

 

মধ্যকুল গ্রামে সমস্যা একটু বেশি। এ কারণে ওই ব্যক্তির মরদেহ নৌকাযোগে তাদের পারিবারিক কবরস্থানের পাশের অন্য একটি উঁচু স্থানে দাফন করতে হয়েছে। এই ঘটনার পর থেকে কেশবপুর উপজেলাকে বন্যাদুর্গত এলাকা ঘোষণার দাবি জানিয়েছে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ






সম্পর্কিত সংবাদ

  • বীমা মানুষকে সঞ্চয়মুখী করার মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করে
  • দেশে এসেছেন মিজানুর রহমান আজহারী
  • বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে দুই দেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ 
  • লেবানন ও ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের বর্বর হামলা ও গণহত্যার প্রতিবাদে বাসদ-এর বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল
  • দুর্গাপূজায় বেনাপোল বন্দরে চার দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে
  • পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির পাবনা অঞ্চলে বীমা দাবীর চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠান
  • সুনামগঞ্জে আশ্রয়ণের ঘরে আগুন, এক পরিবারের ৬ জনের মৃত্যু
  • আহ্ছানিয়া মিশনের উদ্যেগে আন্তর্জাতিক রিকভারী দিবস উদযাপন