আরএনপিপিতে শেখ হাসিনা পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে রুল

নিউজ ডেস্ক :: রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র (আরএনপিপি) থেকে শেখ হাসিনা পরিবারের ৫ বিলিয়ন বা ৫০০ কোটি ডলার লোপাটের অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদকের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।

রোববার (১৫ ডিসেম্বর) বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও ভাগনি টিউলিপ সিদ্দিক মালয়েশিয়ার ব্যাংকের মাধ্যমে এ অর্থ হাতিয়ে নেন বলে অভিযোগে জানা যায়।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার সাহেদুল আজম তমাল।

এর আগে ৩ সেপ্টেম্বর এ অভিযোগ অনুসন্ধানের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন-এনডিএমের চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ।

রিটে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদকের নিষ্ক্রিয়তার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হয়। দুদক চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টদের রিটের বিবাদি করা হয়।

গত ১৯ আগস্ট রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে শেখ হাসিনা পরিবারের দুর্নীতি নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ওই প্রতিবেদন যুক্ত করে হাইকোর্টে রিট করা হয়।

বেশ কয়েকটি পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও ভাগনি টিউলিপ সিদ্দিক মালয়েশিয়ার ব্যাংকের মাধ্যমে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র (আরএনপিপি) থেকে ৫ বিলিয়ন বা ৫০০ কোটি ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকা) লোপাট করেছেন। বিভিন্ন দেশের সামরিক ও প্রতিরক্ষা খাতে দুর্নীতির অনুসন্ধানকারী গ্লোবাল ডিফেন্স করপোরেশনের তথ্যের বরাত দিয়ে এ প্রতিবেদন করা হয়।






সম্পর্কিত সংবাদ

  • ২০২৬ সালে দুই ঈদে ১১ দিন ছুটি, পূজায় ২
  • ডেঙ্গুতে একদিনে রেকর্ড ১০ জনের মৃত্যু
  • নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তিন বাহিনীকে নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
  • সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণে ড্রোন ব্যবহারের চিন্তা করছে সরকার : প্রেস সচিব
  • আমাদের নিরপেক্ষতা নিয়ে নিশ্চিন্ত থাকুন: জামায়াত–এনসিপিকে ড. ইউনূস
  • সংসদ নির্বাচন বিষয়ে ইউএনওদের প্রশিক্ষণ শুরু আজ
  • বাস্তবতার নিরিখে শিক্ষকদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে: প্রধান উপদেষ্টা
  • ঐক্যের সুর নিয়েই নির্বাচনে যাব: প্রধান উপদেষ্টা